লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা - লেবু খাওয়ার নিয়ম

মধু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতালেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা আমরা সকলে জানি। কিন্তু লেবু খাওয়ার নিয়ম আমরা কয়জনে জানি। আপনি কি জানতে চান যে কোন নিয়মে লেবু খেলে অপকারিতার চাইতে উপকারিতা বেশি পাওয়া যাবে। জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
লেবুর-উপকারিতা-ও-অপকারিতা
কেননা আমরা আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করব লেবু খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারী দিক সহ লেবু খাওয়ার বেশ কিছু নিয়ম সম্পর্কে। তাহলে চলুন আর দেরি না করে লেবু সম্পর্কিত আজকের আলোচনা শুরু করি।

পেজ সূচিপত্রঃ লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা

লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক বেশি। কেউ যদি নিয়মিত লেবু খেয়ে থাকে তাহলে নানা ধরনের স্বাস্থ্য সুবিধা পেয়ে থাকে। লেবু একটু বেশি টক হওয়ার কারণে খালি মুখে এটি অনেকেই খাওয়া থেকে বিরত থাকলেও ভাত অথবা অন্যান্য খাবারের সাথে মিশিয়ে এটা সকলে খেয়ে থাকে। লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে এছাড়াও পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে।
ফাইবার এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে লেবুতে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং শরীরের বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পাদনে বিশেষভাবে সাহায্য করে থাকে। বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। লেবুর রস খাওয়ার ফলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় কিডনি সুরক্ষিত থাকে এবং ত্বক ভালো থাকে। লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি থাকার কারণে ত্বকের কোষ গুলোকে উদ্দীপ্ত করতে কার্যকারী ভূমিকা পালন করে।  

এছাড়াও এটি ঠান্ডা কাশি সর্দি এবং ইনফেকশনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। লেবু নিয়মিত খেলে শরীর রিহাইডেট রাখতে সাহায্য করে থাকে ফলে আমাদের দেহে জলীয় ভারসাম্য ঠিকঠাকভাবে থাকে। লেবু এমন একটি ফল যা ওজন কমানো থেকে শুরু করে শরীরকে ডিটোক্সিফাইং করা পর্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

লেবুর অপকারিতা

লেবুর অপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকে জানিনা। যেহেতু লেবুর উপকারিতা সম্পর্কে বলার কিছু নেই। কেননা এটি ভিটামিন সি পটাশিয়াম এবং ফাইবার এর যোগান দিয়ে থাকে। লেবুর এত সব উপকারিতার পাশাপাশি কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই চলুন আর দেরি না করে বেশি লেবু খাওয়া হলে যে অপকারিতা গুলো হয় সেগুলো জেনে নিন। 

দাঁতের এনামেল ক্ষয় হয়ে যায়ঃ কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে লেবু খেয়ে থাকে তাহলে তার দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়ে যায়। কেননা লেবুতে অনেক সাইট্রিক অ্যাসিড থাকে যা দাঁত ক্ষয়ে যাওয়ার মত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

মুখের কোষ ক্ষতিগ্রস্তঃ কেউ যদি অনেক দিন ধরে লেবু খায় তাহলে তার মুখের মধ্যে কার নরম কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই সেখান থেকে ফোড়া বা ফুসকুড়ি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সাইট্রিক সমৃদ্ধ যে কোন ফল বেশি খেলে এ ধরনের সমস্যা হতে পারে।

পেট খারাপঃ অনেকে পেটের সমস্যা দূর করতে লেবুর রস পান করে থাকেন। তবে বেশি পরিমাণে পান করলে অনেক সময় তা সমাধান না হয়ে সমস্যা সৃষ্টি করে। তাই সবসময় খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে লেবু খাওয়া উচিত। 

মাইগ্রেনের সমস্যাঃ অনেক বিশেষজ্ঞের মতে, লেবু সাইট্রাস জাতীয় ফল হওয়ার কারণে অতিরিক্ত তা গ্রহণ করলে মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। সাইট্রাস ফলগুলোতে টাইরামাইন নামক একটি বিশেষ উপাদান বিদ্যমান থাকে যার জন্য এটি বেশি খেলে মাইগ্রেনের সমস্যা হয়। 

রক্তে আয়রনের পরিমাণ বৃদ্ধিঃ লেবুতে ভিটামিন সি বিদ্যমান থাকে যা রক্তের আয়রনকে সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে। কিন্তু কেউ যদি লেবু পানি মাত্রা অতিরিক্ত পান করে তাহলে শরীরে ভিটামিন সি এর পরিমাণ অনেক বেড়ে যায় । যার জন্য রক্তে অধিক পরিমাণ আয়রন যোগায় যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। 

ঠান্ডা পানিতে লেবু খাওয়ার উপকারিতা

ঠান্ডা পানিতে লেবু খাওয়ার উপকারিতা অনেকে জানেনা। ঠান্ডা পানিতে লেবু খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায় । লেবু এমন একটি ফল যা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। আমাদের শরীরের জন্য এটি খুবই উপকারী। মাথার চুল থেকে শুরু করে নখ পর্যন্ত সকল ক্ষেত্রে এই সবুজ ছোট ফলটি খেলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। ওজন নিয়ন্ত্রণে এই ফলটি কাজ করে। আসুন তাহলে আমরা জেনে নেই ঠান্ডা পানিতে লেবু খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায়। 
১। হজম শক্তি বাড়ায়ঃ লেবুতে অনেক সাইট্রিক অ্যাসিড থাকে যা পিত্ত গ্রন্থীকে সক্রিয় করে ও পাচনতন্ত্রকে সাহায্য করে থাকে। লেবু পানি খেলে খাবার দ্রুত হজম হতে সাহায্য করে এছাড়াও পেটে জমে থাকা চর্বি গলাতে সাহায্য করে। 

২। ভিটামিন সি এর ভালো উৎসঃ লেবুকে প্রাকৃতিক ভিটামিন সি এর উৎস বলা হয়। ভিটামিন সি মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং রক্তের শিরা শক্তিশালী করে। এছাড়া এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে ও এন্টি এজিং উপকার প্রদান করতে বিশেষ কার্যকরী। 

৩। ডিটক্সিফাই করেঃ লেবু পানি শরীরের টক দিন বের করে দিতে পারে। লিভার কে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে এবং রক্ত পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শরীরের সকল ধরনের অঙ্গের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

৪। প্রাকৃতিক মূত্র বর্ধকঃ লেবু পানি প্রসাবের মাধ্যমে শরীরের মধ্যে যে অতিরিক্ত টক্সিন থাকে তা বের  করে দিতে সাহায্য করে। লেবু মুত্র বর্ধক হিসেবে কাজ করে এবং অতিরিক্ত সেলুলাইট কমিয়ে দিতে পারে আর শরীরের জলীয় ভারসাম্য বজায় রাখতে সঠিক ভাবে কাজ করে। 

৫। ওজন কমাতে ঃ লেবুতে এমন এক উপাদান রয়েছে যা শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দিতে পারে। এর মধ্যে সাইট্রাস বিদ্যমান থাকার জন্য চর্বি কমাতে সাহায্য করে। লেবু খেলে পেট ভরা থাকে ফলে ও বারবার খেতে মন চায় না ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

৬। ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ লেবু পানি টকে থাকা টক্সিন বের করে দিতে কার্য করি ভূমিকা পালন করে। এর মধ্যে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকার জন্য কোষের পুনর্জন্ম ঘটাতে সাহায্য করে। লেবু পানি ত্বকের বলিরেখা ফুসকুড়ি এবং ত্বক উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে।্র

গরম পানিতে লেবুও মধু খাওয়ার উপকারিতা

গরম পানিতে লেবু ও মধু খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি হওয়ায় অনেকে দিনের শুরুটা করেন লেবু মধু কুসুম গরম পানি দিয়ে। হালকা গরম পানিতে লেবুর রস আর একটু মধু মিশিয়ে অনেকেই প্রায় ১২ মাস খেয়ে থাকে। কিন্তু এই পানি ওটা স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকার তা সম্পর্কে অনেকে জানে না আসুন এ বিষয়ে জেনে নিন।
গরম-পানিতে-লেবুও-মধু খাওয়ার-উপকারিতা
ওজন কমানোঃ লেবু মধু মেশানো গরম পানি খেলে খুব সহজেই শরীরের বাড়তি মেদ ঝরানোর সম্ভব হয়। তাই যাদের স্থূলতা সমস্যা রয়েছে তারা সকাল বেলা খালি পেটে এই পানীয়টি খেতে পারেন। এটি খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরে যাবে। 

এসিডিটির সমস্যা কমায়ঃ যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন সকালে গরম পানির সঙ্গে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খেতে পারেন এ পানীয়টি গ্যাসের সমস্যার সমাধানে কার্যকরী হয়ে থাকে। 

হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ বর্তমানে এমন কিছু মানুষ রয়েছে যাদের সব সময় গ্যাসের সমস্যা লেগেই থাকে। আবার সব সময় বদহজম দেখা দেয়। যাদের বদহজমের সমস্যা রয়েছে তারা সকালে হালকা কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস মধু মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে হজমের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে এ পানীয়টি। 

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ লেবু ও মধু মেশানো গরম পানি শরীরের টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে।যার ফলে ত্বক হয় উজ্জ্বল এবং প্রাণবন্ত। শুধু শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা এই পানীয়টি দূর করে না বরং ত্বকের যত্নে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। 

গলার ইনফেকশনঃ অনেক সময় সর্দির কাশি বা গলায় ইনফেকশন হয়ে থাকে। এ ধরনের সমস্যা দূর করতে গরম পানিতে লেবু ও মধু মিশিয়ে খেলে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে কাজ করে। ফলে গলার ইনফেকশন সহ সকল সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। 

সকালে খালি পেটে লেবু গরম পানি খাওয়ার নিয়ম

সকালে খালি পেটে লেবু গরম পানি খাওয়ার নিয়ম অনেকে জানেনা। যদি সঠিক নিয়ম না জেনে কেউ গরম পানি খায় তাহলে তার কাঙ্খিত ফলাফল পাবে না। লেবু পানি বাড়তি মেদ ঝরাতে যেমন খুবই কার্যকরী ঠিক তেমন বিভিন্ন রোগের প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। তাই লেবু পানি পান করার আগে সঠিক নিয়ম জানা অত্যাবশ্যক। তাহলে আসুন আর দেরি না করে সকালে খালি পেটে লেবু গরম পানি খাওয়ার নিয়ম বিস্তারিত জেনে নেই। 

সকালে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে দুই চামচ লেবুর রস এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে নিতে হবে।এরপর হালকা নাড়াচাড়া করে তা কুসুম গরম অবস্থাতে পান করতে হবে। কোনভাবে লেবু পানির এই পানীয় ঠান্ডা করা যাবে না। কেননা কুসুম গরম পানি ও লেবু রস আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী ও ওজন কমাতে কার্যকরী। কেননা গরম পানি মেদ কমাতে সাহায্য করে লেবুর রস পাকস্থলী পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং মধু হজমে সহায়তা করে। 

ভরা পেটে লেবু পানি খাওয়ার উপকারিতা

ভরা পেটে লেবু পানি খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। কেন না লেবুতে প্রচুর পরিমাণ সাইট্রিক এসিড বিদ্যমান যা পাকস্থলীতে গিয়ে হজম করতে সাহায্য করে থাকে। তাই কেউ যদি ভারী খাবার গ্রহণ করে এবং তারপরে লেবু পানি পান করে সেক্ষেত্রে তার হজম প্রক্রিয়াটি সহজভাবে পরিচালিত হয়। অনেক সময় একটু ভারী খাওয়ার ফলে কারো কারো অস্বস্তি বোধ হতে পারে এই অসস্তি থেকে মুক্তি দিতে পারে লেবু পানি।
ভরা-পেটে লেবু-পানি-খাওয়ার-উপকারিতা
লেবু পানিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা পাকস্থলীর পিএইচ মান নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে থাকে।যদি কারো শরীরের পানি শূন্যতাসমস্যা থাকে তাহলে সে তার সমস্যা দূর করতে অবশ্যই প্রতিনিয়ত লেবু পানি পান করবে তাহলে খুব ভালো ফলাফল পাবে। অনেক সময় পানি শূন্যতার কারনে শরীরে বিভিন্ন রোগ বাসা বেধে থাকে তাই পানি শূন্যতা দূর করতে হলে অবশ্যই লেবু পানি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। 

ওজন কমাতে লেবু পানি খাওয়ার নিয়ম

ওজন কমাতে লেবু পানি খাওয়ার নিয়ম অনেকে জানে না। কেউ যদি ওজন কমাতে চান তাহলে আপনার জার্নিটা লেবু পানি দিয়ে শুরু করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে ৪০০ মিলি লিটার কুসুম গরম পানিতে দুই চামচ লেবুর রস ও একটু মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন তাহলে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটি খুব ভালো কাজ করবে। ওজন কমাতে হলে খালি পেটে লেবু পানি খেলে ক্ষুধা কম লাগে। তাই সারাদিন বার বার খেতে ইচ্ছা করে না এর ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়।

লেবু পানি খাওয়ার নিয়ম

১। সকালের খাবার গ্রহণের অন্তত ৩০ মিনিট আগে লেবু পানি পান করতে হয়। আমরা যদি তা কফির পরিবরতে লেবু পানি খাওয়ার অভ্যাস করি তাহলে এটি আমাদের পানি শূন্যতা দূর করবে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।   

২। লেবু পানির সাথে সামান্য পরিমাণ মধু মিশিয়ে তা খেলে ক্ষুধা কম লাগে। যার ফলে বারবার খেতে ইচ্ছে করেনা ফলে শরীরের মধ্যে অতিরিক্ত ক্যালোরি প্রবেশ করতে পারে না। 

শেষ মন্তব্যঃ লেবুর উপকারিতা ও অপকারিতা

আমাদের আজকের আর্টিকেল জুড়ে আমরা জানতে পারলাম যে লেবু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সমূহ গুলো কি কি। আরো জানতে পারলাম কোন নিয়মে লেবু পানি পান করব।  লেবু পানি খাওয়ার সঠিক সময় কখন। কুসুম গরম পানিতে লেবু ও মধু মিশিয়ে খেলে কি ধরনের উপকার পেতে পারি । ঠান্ডা পানিতে লেবু খেলে কি ধরনের উপকার হয় ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে। 

প্রিয় পাঠক আশা করি পুরো আর্টিকেল টি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং সকল বিষয় সুন্দরভাবে বুঝতে পেরেছেন। আপনাদের যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন। আর যদি পোস্টে কোন রকম ভুল ত্রুটি থাকে তাহলে অবশ্যই তা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। নিত্য নতুন আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করতে থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ড্রিমস ব্লগারেরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url